সত্যের পথ সকল যুগেই ছিল কণ্টকাকীর্ণ। যুগে-যুগে সকল নবী-রাসূলগণই কঠিন
পরীক্ষার মুখোমুখি হয়েছেন। কখনো কখনো তাদের জীবন পর্যন্ত আল্লাহর রাহে
বিপন্ন হয়েছে। তবুও তাঁরা দমে যায়নি। সেই পথ ধরে খোলাফায়ে রাশেদীন,
সাহাবায়ে আজমাঈনসহ সকল যুগেই সত্যপন্থীরা এই পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়েছেন। এই
পরীক্ষা কোন কারণে আসেনি বরং আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে তা নির্ধারিত। এটি
চিরন্তন। এটি পরিবর্তনের ক্ষমতা কারো নেই।
সা’আদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) বলেন, আমি রাসূল (সা)-কে বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! মানুষের মধ্যে সর্বাধিক কঠিন পরীক্ষার সম্মুখিন হবে কারা? জবাবে তিনি বলেন- ‘নবীগণ অতঃপর তাদের অনুরূপগণ। অতঃপর তাদের অনুরূপগণ (অর্থাৎ সম্মানিতগণ, অতঃপর সম্মানিতগণ এবং পর্যায়ক্রমে উচ্চপদমর্যাদায় অধিষ্ঠিতগণ), বান্দা তার দ্বীনের পরিধি অনুযায়ী পরীক্ষিত হবে। অতএব যদি তার দ্বীনের ব্যাপারে কঠিন মজবুত হয় তাহলে তার পরীক্ষাও কঠিন হবে, আর যদি সে দ্বীনের ব্যাপারে নরম হয় তাহলে তার দ্বীনের পরিধি অনুযায়ী তাকে পরীক্ষা করা হবে, এভাবে বান্দার নিকট বালা-মুছিবত আসতেই থাকবে (এবং ক্ষমা হতেও থাকবে) যেন সে পাপমুক্ত হয়ে পৃথিবীতে চলতে থাকে।
শায়েখ সা’আদী (রহ) বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই স্বীয় বান্দাদের বিপদাপদ দিয়ে পরীক্ষা করবেন এ জন্য যে, যেন সত্যবাদী, মিথ্যাবাদী এবং ধৈর্যশীল ও ধৈর্যহারা ব্যক্তির মধ্যে সুস্পষ্ট প্রমাণ পরিলক্ষিত হয়।’ (ইমাম তিরমিযী ও ইমাম ইবনু মাজাহ)
সা’আদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) বলেন, আমি রাসূল (সা)-কে বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! মানুষের মধ্যে সর্বাধিক কঠিন পরীক্ষার সম্মুখিন হবে কারা? জবাবে তিনি বলেন- ‘নবীগণ অতঃপর তাদের অনুরূপগণ। অতঃপর তাদের অনুরূপগণ (অর্থাৎ সম্মানিতগণ, অতঃপর সম্মানিতগণ এবং পর্যায়ক্রমে উচ্চপদমর্যাদায় অধিষ্ঠিতগণ), বান্দা তার দ্বীনের পরিধি অনুযায়ী পরীক্ষিত হবে। অতএব যদি তার দ্বীনের ব্যাপারে কঠিন মজবুত হয় তাহলে তার পরীক্ষাও কঠিন হবে, আর যদি সে দ্বীনের ব্যাপারে নরম হয় তাহলে তার দ্বীনের পরিধি অনুযায়ী তাকে পরীক্ষা করা হবে, এভাবে বান্দার নিকট বালা-মুছিবত আসতেই থাকবে (এবং ক্ষমা হতেও থাকবে) যেন সে পাপমুক্ত হয়ে পৃথিবীতে চলতে থাকে।
শায়েখ সা’আদী (রহ) বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই স্বীয় বান্দাদের বিপদাপদ দিয়ে পরীক্ষা করবেন এ জন্য যে, যেন সত্যবাদী, মিথ্যাবাদী এবং ধৈর্যশীল ও ধৈর্যহারা ব্যক্তির মধ্যে সুস্পষ্ট প্রমাণ পরিলক্ষিত হয়।’ (ইমাম তিরমিযী ও ইমাম ইবনু মাজাহ)
Tags
Shariah