হে আল্লাহ তোমার কাছে বিতাড়িত শয়তান হতে পানাহ চাই ৷
৷
মুসলমান গন আজ রোগ জীবানু, ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস নিয়ে অনেক বেশি সচেতন, আমিও সচেতন ৷ কিন্তুু এই সচেতনা শুধুমাত্র শারিরীক রোগ বালাইয়ের ক্ষেত্রে ৷
কিন্তুু হয় আফসোস আমরা সেই সব ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া হতে সাবধান নই, সচেতন নই যে ভাইরাস শয়তান মুসলমানদের মাঝে ছেড়ে দেয় ৷ এগুলো আমাদের আমল নষ্ট করে দেয়, আমাদের আকিদা-বিশ্বাস নিয়ে দেখাদেয় সন্দেহ ৷
৷
আজ সমাজে মুসলমানরা, সনাতনীদের সাথে পাল্লা দিয়ে অনেক কিছু পালন করছে, আসুন দেখি আমরা কি কি করছি এবং এগুলো কি পর্যায়ের গুনাহর কাতারে পড়ে ৷
সনাতনীদের মধ্যে মা-লক্ষ্মী আছে, আমরা মা-বরকত করে নিয়েছি ৷
তাদের মা-কালী আছে, আমাদের বাবা আলী আছে ৷
তাদের শিবমন্দির আছে, আমাদের আছে পীরের, গাজীদের দরগাহ, মাজার ৷
তাদের পাহাড় কাধে করে আনার মত বীর আছে, আর আমাদের আছে আলী রাঃ যিনি তো সারা পৃথিবী উচু করে ধরতে পারে (পুথি পুস্তকে আছে) ৷
তাদের মা বসুন্ধরা, আমাদেরও ৷
তাদের দেবর, ভাশুর আছে, আমাদেরও আছে ৷
তাদের সন্তান হলে ৬দিনে ষষ্ঠির কামান আছে, আমাদেরও তাই আছে ৷
তাদের পুষড়োয় পিঠে খাওয়া আছে, আর আমাদের সবেবরাতে রুটি হালুয়া খাওয়া আছে ৷
তাদের বিবাহে নাচ গান হয়, গিদ হয়, আর আমাদের তাই আছে ৷
তাদের ঠাকুর আছে, আর আমাদের ন্যাড়া ফকির আছে ৷
এগুলোই শেষ নয়
এরকম আরো অনেক পাওয়া যাবে ৷
৷
শয়তান অত্যন্ত সুকৌশলে এগুলো মুসলমানদের মাঝে ঢুকিয়েছে, আর এগুলো করতে কেউ দ্বিধা করছে না ৷
কিন্তুু এই ভাইরাসের আক্রমনে যে তারা শিরক, বিদআতে লিপ্ত হয়েছে তা ধরতে পারেনি ৷
এর কারন হলো আমরা শারিরীক চিকিৎসা বিজ্ঞানের বইটি যে ভাবে পড়েছি এবং প্রচার করেছি সে রকম আল কুরআন তথা মহান রব আল্লাহ বানী এবং সুন্নাহ বা হাদিস, রাসূল সাঃ এর দিকনির্দেশনা সে ভাবে পড়িনি বা কখনো পড়িইনি ৷
৷
সর্বপরি শেষ মেসেজ যেটি সেটা হলো আমরা মুসলমানরা শয়তানের চক্রান্তে অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় শিরক বিদআতে লিপ্ত হচ্ছি, আর শিরক তো সেই গুনাহ যা কখনও মাফ হয় না ৷
আসুন আমরা সতর্ক হই শয়তানের ভাইরাস হতে ৷ আল কুরআন আল হাদিস নিয়মিত পড়ি, শয়তানের চক্রান্ত হতে নিজে বাঁচি, পরিবারকে বাঁচাই, সমাজ রাষ্ট্রকে বাঁচাই ৷
৷
মুসলমান গন আজ রোগ জীবানু, ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস নিয়ে অনেক বেশি সচেতন, আমিও সচেতন ৷ কিন্তুু এই সচেতনা শুধুমাত্র শারিরীক রোগ বালাইয়ের ক্ষেত্রে ৷
কিন্তুু হয় আফসোস আমরা সেই সব ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া হতে সাবধান নই, সচেতন নই যে ভাইরাস শয়তান মুসলমানদের মাঝে ছেড়ে দেয় ৷ এগুলো আমাদের আমল নষ্ট করে দেয়, আমাদের আকিদা-বিশ্বাস নিয়ে দেখাদেয় সন্দেহ ৷
৷
আজ সমাজে মুসলমানরা, সনাতনীদের সাথে পাল্লা দিয়ে অনেক কিছু পালন করছে, আসুন দেখি আমরা কি কি করছি এবং এগুলো কি পর্যায়ের গুনাহর কাতারে পড়ে ৷
সনাতনীদের মধ্যে মা-লক্ষ্মী আছে, আমরা মা-বরকত করে নিয়েছি ৷
তাদের মা-কালী আছে, আমাদের বাবা আলী আছে ৷
তাদের শিবমন্দির আছে, আমাদের আছে পীরের, গাজীদের দরগাহ, মাজার ৷
তাদের পাহাড় কাধে করে আনার মত বীর আছে, আর আমাদের আছে আলী রাঃ যিনি তো সারা পৃথিবী উচু করে ধরতে পারে (পুথি পুস্তকে আছে) ৷
তাদের মা বসুন্ধরা, আমাদেরও ৷
তাদের দেবর, ভাশুর আছে, আমাদেরও আছে ৷
তাদের সন্তান হলে ৬দিনে ষষ্ঠির কামান আছে, আমাদেরও তাই আছে ৷
তাদের পুষড়োয় পিঠে খাওয়া আছে, আর আমাদের সবেবরাতে রুটি হালুয়া খাওয়া আছে ৷
তাদের বিবাহে নাচ গান হয়, গিদ হয়, আর আমাদের তাই আছে ৷
তাদের ঠাকুর আছে, আর আমাদের ন্যাড়া ফকির আছে ৷
এগুলোই শেষ নয়
এরকম আরো অনেক পাওয়া যাবে ৷
৷
শয়তান অত্যন্ত সুকৌশলে এগুলো মুসলমানদের মাঝে ঢুকিয়েছে, আর এগুলো করতে কেউ দ্বিধা করছে না ৷
কিন্তুু এই ভাইরাসের আক্রমনে যে তারা শিরক, বিদআতে লিপ্ত হয়েছে তা ধরতে পারেনি ৷
এর কারন হলো আমরা শারিরীক চিকিৎসা বিজ্ঞানের বইটি যে ভাবে পড়েছি এবং প্রচার করেছি সে রকম আল কুরআন তথা মহান রব আল্লাহ বানী এবং সুন্নাহ বা হাদিস, রাসূল সাঃ এর দিকনির্দেশনা সে ভাবে পড়িনি বা কখনো পড়িইনি ৷
৷
সর্বপরি শেষ মেসেজ যেটি সেটা হলো আমরা মুসলমানরা শয়তানের চক্রান্তে অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় শিরক বিদআতে লিপ্ত হচ্ছি, আর শিরক তো সেই গুনাহ যা কখনও মাফ হয় না ৷
আসুন আমরা সতর্ক হই শয়তানের ভাইরাস হতে ৷ আল কুরআন আল হাদিস নিয়মিত পড়ি, শয়তানের চক্রান্ত হতে নিজে বাঁচি, পরিবারকে বাঁচাই, সমাজ রাষ্ট্রকে বাঁচাই ৷
Tags
Shariah