১৷ দীর্ঘ রুকূ ও সিজদার মাধ্যমে বিতরসহ ১১ রাক‘আত তারাবীহ বা তাহাজ্জুদ ছালাত আদায় করা ৷
(বুখারী হা/১১৪৭; মুসলিম হা/৭৩৮) ।
২৷ একই সূরা, তাসবীহ, দো‘আ বারবার পড়ে ছালাত দীর্ঘ করা ৷
(ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/১২০৫, সনদ হাসান; আবুদাঊদ হা/৮১৬; মিশকাত হা/৮৬২) ।
৩৷ অধিকহারে তেলাওয়াত করা
(বায়হাক্বী, মিশকাত হা/১৯৬৩) ।
৪৷ একনিষ্ঠ চিত্তে দো‘আ-দরূদ ও তওবা-ইস্তেগফার করা। ক্বদরের রাতে ক্ষমা প্রার্থনার বিশেষ দো‘আ ‘আল্লা- হুম্মা ইন্নাকা ‘আফুউভুন তোহেববুল ‘আফ্ওয়া ফা‘ফু ‘আন্নী ’ (হে আল্লাহ!৷তুমি ক্ষমাশীল। তুমি ক্ষমা করতে ভালবাস। অতএব আমাকে ক্ষমা কর)
(তিরমিযী, মিশকাত হা/২০৯১) বেশী বেশী পাঠ করা।
৫৷ তারাবীহ’র ৮ রাক‘আত ছালাত জামা‘আতে আদায় করাই উত্তম। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ইমামের সাথে জামা‘আতে ক্বিয়ামকারী সারা রাত্রি ছালাত আদায়ের নেকী পেয়ে থাকে’ ৷
(তিরমিযী হা/৮০৬, আবুদাঊদ, মিশকাত হা/১২৯৮) ।
৬৷ এ রাতে মসজিদে জামা‘আতের সাথে ৮ রাক‘আত তারাবীহ পড়া। অতঃপর তাসবীহ-তেলাওয়াত শেষে ঘুমিয়ে যাওয়া। অতঃপর শেষ রাতে উঠে তাহিইয়াতুল ওযূ, তাহিইয়াতুল মসজিদ ইত্যাদি শেষে ৩ অথবা ৫ রাক‘আত বিতর পড়া, তেলাওয়াত করা, দো‘আ-দরূদ পাঠ করা ইত্যাদি।